ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেছেন, চারটি বড় খালসহ এগুলোর সাতটি শাখা এবং উপ-শাখা অবৈধ দখল থেকে রক্ষা, খনন ও রক্ষণাবেক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনায় ৯৪৫ কোটি টাকার একটি প্রকল্প নিয়েছে ডিএসসিসি।
প্রকল্পটি এখন সরকারের অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। সম্প্রতি একটি সংবাদ মাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মেয়র এসব কথা বলেন।
ডিএসসিসির মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেন, আমরা শ্যামপুর, জিরানী, মান্ডা ও কালুনগর খাল এবং এগুলোর সাতটি শাখা অবৈধ দখলমুক্ত করা, খনন, রক্ষণাবেক্ষণ ও সংরক্ষণের জন্য প্রকল্পটি হাতে নিয়েছি। ‘খাল পুনরুদ্ধার, সংস্কার এবং নান্দনিক পরিবেশ সৃষ্টি প্রকল্প’ শীর্ষক প্রকল্পটির প্রস্তাব মন্ত্রণালয় থেকে পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানোও হয়ে গেছে।
ব্যারিস্টার তাপস বলেন, ডিএসসিসির আওতাধীন খাল ও এর শাখা-প্রশাখাগুলোতে সারাবছর পানি প্রবাহ স্বাভাবিক রাখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। এছাড়া প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও পরিবেশের কথা মাথায় রেখে পার্ক ও রাস্তা সংলগ্ন প্রয়োজনীয় অবকাঠামো ও রোড নেটওয়ার্ক নির্মাণের মাধ্যমে খালগুলোকে একটি নান্দনিক রূপ দেওয়া হবে।
মেয়র বলেন, ৩৪ বছর পর গত ৩১ ডিসেম্বর ওয়াসা থেকে খাল, বক্স-কালভার্ট ও ড্রেনের দায়িত্ব ডিএসসিসির কাছে আসায় চলতি বছরের ২ জানুয়ারি থেকে বর্জ্য অপসারণের পাশাপাশি অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করা হয়েছে। অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদে ডিএসসিসি সারাবছর ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করবে।
তিনি আরো বলেন, ওয়াসা ডিএসসিসির কাছে যে পাম্পগুলো হস্তান্তর করেছে তার অধিকাংশই অকার্যকর অবস্থায় পাওয়া গেছে। আমরা অল্প সময়ের মধ্যে সেগুলো সচল করেছি।ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেছেন, চারটি বড় খালসহ এগুলোর সাতটি শাখা এবং উপ-শাখা অবৈধ দখল থেকে রক্ষা, খনন ও রক্ষণাবেক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনায় ৯৪৫ কোটি টাকার একটি প্রকল্প নিয়েছে ডিএসসিসি। প্রকল্পটি এখন সরকারের অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।
সম্প্রতি একটি সংবাদ মাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মেয়র এসব কথা বলেন।
ডিএসসিসির মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেন, আমরা শ্যামপুর, জিরানী, মান্ডা ও কালুনগর খাল এবং এগুলোর সাতটি শাখা অবৈধ দখলমুক্ত করা, খনন, রক্ষণাবেক্ষণ ও সংরক্ষণের জন্য প্রকল্পটি হাতে নিয়েছি। ‘খাল পুনরুদ্ধার, সংস্কার এবং নান্দনিক পরিবেশ সৃষ্টি প্রকল্প’ শীর্ষক প্রকল্পটির প্রস্তাব মন্ত্রণালয় থেকে পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানোও হয়ে গেছে।
ব্যারিস্টার তাপস বলেন, ডিএসসিসির আওতাধীন খাল ও এর শাখা-প্রশাখাগুলোতে সারাবছর পানি প্রবাহ স্বাভাবিক রাখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। এছাড়া প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও পরিবেশের কথা মাথায় রেখে পার্ক ও রাস্তা সংলগ্ন প্রয়োজনীয় অবকাঠামো ও রোড নেটওয়ার্ক নির্মাণের মাধ্যমে খালগুলোকে একটি নান্দনিক রূপ দেওয়া হবে।
মেয়র বলেন, ৩৪ বছর পর গত ৩১ ডিসেম্বর ওয়াসা থেকে খাল, বক্স-কালভার্ট ও ড্রেনের দায়িত্ব ডিএসসিসির কাছে আসায় চলতি বছরের ২ জানুয়ারি থেকে বর্জ্য অপসারণের পাশাপাশি অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করা হয়েছে। অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদে ডিএসসিসি সারাবছর ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করবে।
তিনি আরো বলেন, ওয়াসা ডিএসসিসির কাছে যে পাম্পগুলো হস্তান্তর করেছে তার অধিকাংশই অকার্যকর অবস্থায় পাওয়া গেছে। আমরা অল্প সময়ের মধ্যে সেগুলো সচল করেছি।