12.7 C
Los Angeles
শুক্রবার, ডিসেম্বর ১, ২০২৩

নির্বাচনের মাঠে

চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর...

উন্নয়ন-অর্জন এগিয়ে নিতে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই: ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন,...

নিপুণ রায়সহ ৫ শতাধিক নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে কেরানীগঞ্জে মামলা

রাজধানীর কেরানীগঞ্জে গতকাল শুক্রবার আওয়ামী লীগের পার্টি অফিস ভাঙচুর...

পুলিশের কর্মকাণ্ড নিয়ে সংসদে যা বললেন রুমিন ফারহানা

জাতীয় সংসদে বিএনপির সংসদ সদস্য রুমিন ফারহানা বলেছেন, এই...

ছোট সতীনের কাছে বড় সতীনের ভরা্ডুবি

সারাদেশছোট সতীনের কাছে বড় সতীনের ভরা্ডুবি
খবরটি শেয়ার করুন

নেত্রকোনা জেলা পরিষদ নির্বাচনে ১নং ওয়ার্ডে (দুর্গাপুর) সাধারণ সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ছোট সতীনের কাছে পরাজিত হয়েছেন বড় সতীন। অটোরিকশা প্রতীকে ৫৫ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন ছোট সাতীন সুরমি আক্তার সুমি। বড় সতীন আনোয়ারা বেগম তালা প্রতীকে পেয়েছেন মাত্র ৪ ভোট। একই পদের জন্য আরও দুজন পুরুষ পরাজিত হয়েছেন। এর মধ্যে টিউবওয়েল প্রতীকে জুয়েল মিয়া পেয়েছেন ৪৪ ভোট এবং হাতি প্রতীকে আবদুল করিম পেয়েছেন মাত্র দুই ভোট

সোমবার (১৭ অক্টোবর) সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ ও গণনা শেষে ১নং ওয়ার্ডের প্রিজাইডিং অফিসার শিমু দাস এ ফলাফল ঘোষণা করেন। জানা যায়, দুই সতীন আনোয়ারা বেগম ও সুরমি আক্তার সুমির স্বামী দুর্গাপুর পৌরসভার মেয়র আলাউদ্দিন আলাল। তিনি দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসাধীন। এরই মধ্যে তার দুই স্ত্রী জেলা পরিষদ নির্বাচনে ৩নং ওয়ার্ডে নির্বাচনী লড়াইয়ে নামেন।

বিজয়ী সুরমি আক্তার সুমি বলেন, আমার নির্বাচনকে সামনে রেখে আমার স্বামী দীর্ঘদিন ধরে কাজ আসছিলেন। তা ছাড়া পারিবারিক সিদ্ধান্তে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছি। কিন্তু আলালের সুনাম ক্ষুণ্ন করতে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ আনোয়ারা বেগমকে মনোনয়ন দেয়। তিনি বলেন, অসুস্থ স্বামীকে নিয়ে হাসপাতালে আছি। এমতাবস্থায় আমার স্বামীর পরিবারের সদস্যদের পাশাপাশি সকল আত্মীয়স্বজন ও পৌরসভার লোকজন আমার পক্ষে মাঠে কাজ করেছেন।

পরাজিত আনোয়ারা বেগম বলেন, আমার স্বামী দ্বিতীয় স্ত্রীর সঙ্গে থাকেন। আর আমি আলাদা থাকি। মহিলা যা বলে সে তাই করে। তার স্ত্রী হিসেবে আমিও দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত। কিন্তু যখনই যে কোনো পদে যেতে চেয়েছি, ওপার থেকে বাধা এসেছে। আমার কিছু কর্মী সমর্থকও ছিল। তারা আমাকে জেলা পরিষদের সদস্য হিসেবে দেখতে চেয়েছিলেন। তাই তাদের সমর্থনে প্রার্থী হয়েছিলাম।

Check out our other content

Check out other tags:

Most Popular Articles

x