উল্লেখ্য, সোমবার (২৮ অক্টোবর) গুলশানে সেনাবাহিনীর এক মেজর এর সঙ্গে বাকবিতণ্ডা হয় গুলশান থানার এসি সোহেলের। একপর্যায়ে ওই মেজরকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন সোহেল। পরিচয় দেওয়ার পরও এসি সোহেল ওই সেনা কর্মকর্তাকে থানায় নিয়ে যান।
সেনাবাহিনীর মেজরের সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়ানো গুলশানের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) মো. সোহেল রানাকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) ডিএমপি কমিশনার মো. মাইনুল হাসান স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এসি সোহেল রানাকে প্রত্যাহার করে ডিএমপি সদর দপ্তরে সংযুক্ত করা হয়েছে।
পরে সেনা সদস্যরা থানায় গিয়ে ওই মেজরকে ছাড়িয়ে নিয়ে যান। ঘটনার পর ওই মেজরের কাছে ক্ষমাও চান এসি সোহেল রানা। তবে শেষ রক্ষা হয়নি। বাকবিতণ্ডা ও ক্ষমা চাওয়ার ভিডিও প্রচারের পর এসি সোহেলকে প্রত্যাহার করে পুলিশ সদর দপ্তরে সংযুক্ত করল ডিএমপি।
আরও পড়ুন : সাবেক ছাত্রলীগের আহ্বায়ক আশরাফুল করিম বাবু গ্রেফতার
২৮ অক্টোবর গুলশানে মেজর রিয়াজের সাথে বাকবিতণ্ডা হয় গুলশান থানার এসি সোহেলের। এক পর্যায়ে মেজর রিয়াজকে তিরস্কার ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন সোহেল। পরিচয় দেয়ার পরও রিয়াজকে থানা নিয়ে যান এসি সোহেল। সেনা সদস্যরা থানায় এসে মেজর রিয়াজকে ছাড়িয়ে নিয়ে যান। মেজর রিয়াজের কাছে ক্ষমা চান এসি সোহেল রানা। এসি সোহেলকে প্রত্যাহার করে পুলিশ সদর দপ্তরে সংযুক্ত করা হয়েছে।